রান্ডম টপিক
প্রাকৃতিক দুর্যোগ
যারা “নিপ্পন-সামার” সবকিছুতেই মুগ্ধ, আর ভবিষ্যতে ঐ দেশে বসত গাড়ার চিন্তা করছেন, আগে এক এফেসিতে বলেছিলাম, জাপানীরা বিদেশী[গাইজিন]দের পছন্দ করে না। এছাড়া জাপান ভয়াবহ ধরনের দুর্যোগ কবলিত দেশ। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ভূমিকম্প, টাইফুন, অগ্ন্যুৎপাত সেখানে নিয়মিত। রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প তো রীতিমত ডালভাত। সক্রিয় আগ্নেয়গিরি আছে প্রচুর, সুপ্ত তো আছেই। ওদিকে দ্বীপদেশ হবার কারনে সাগরের উৎপাতেরও অভাব নেই। বুঝুন তবে?
আনিমে সাজেশন
টোকিও ম্যাগনিচিউড ৮.০[Tokyo Magnitude 8.0]
চমৎকার সকালটা ভয়াবহ হয়ে গেলো তখনই, যখন ৮.০ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানল। পরিবারের সদস্যরা হয়ে গেলো আলাদা, সম্পূর্ণ অপরিচিত লোকজন বারিয়ে দিল সাহায্যের হাত। অবশ্য সবার হাতই কি অমন সরল বিশ্বাসে ধরা যায়?
কেন দেখবেনঃ দুর্যোগের প্রেক্ষিতে মানবিক সম্পর্কের আখ্যান, সেই সাথে প্রয়োজনীয় সাসপেন্স, একটানে শেষ করে ফেলার মতো একটা আনিমে।
কেন দেখবেন নাঃ এন্ডিঙটা দেখলে খানিকক্ষণ ট্রমাটাইজড হয়ে থাকলেও থাকতে পারেন। আমি নিজে বেশ কয়েকবার রিপিট করেছি জায়গাটা, ঠিক দেখছি নাকি বোঝার জন্য।
ম্যাল রেটিং ৮.২২
আমার রেটিং ৯
মাঙ্গা সাজেশন
হেভেন’স ডোর[Heaven’s Door]
মৃত্যুপথযাত্রী দুই তরুণ-তরুণী পালিয়ে গেলো হাসপাতাল থেকে। লক্ষ্য? সাগরের অসীমতা!
কেন পড়বেনঃ দ্য ফলট ইন আউয়ার স্টারস ধাঁচের কিছু হলেও হতে পারে, আমি ঐ বইও পড়িনি, মুভিও দেখিনি, শুধু খানিকটা সিনপ্সিস পড়েছিলাম, তা থেকে তুলনা করছি। কাহিনী, আঁকা বেশ ভালো।
কেন পড়বেন নাঃ তেমন কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছি না।
ম্যাল রেটিং ৭.৮৮
আমার রেটিং ৭