Alder from Pokemon Black and White Series character review লিখেছেন Hasnat Mohi

Anime: Pokemon Black and White Series
Game: Pokemon Black and White (1 and 2)

এইখানে অনেকেই আছেন Pokemon দেখছেন Diamond and Pearl Series পর্যন্ত, আবার অনেকে BW দেখে তার গেমও খেলে শেষ করেছেন অথবা শুধু এনিমে সিরিজটাই দেখেছেন।

এইবার রিভিউ তে আসা যাক:

Name: Alder
Title: Champion of Unova League in Pokemon BW anime, game and *spoiler alert for this sentense* Former Champion in game Pokemon BW2( Defeated by Dragon master Iris)

বিবরণ:

এল্ডারকে এককথায় নারুতোর জিরাইয়ার পোকেমন কাউন্টারপার্ট বলা যায়। ইকটু লুইচ্চামির স্বভাব থাকলেও খুবি ভালো ট্রেইনার :)। অন্য রিজনের চ্যাম্পিয়নদের থেকে অনেক বয়স্ক ও অভিজ্ঞ এই লোক। এল্ডার সাধারণত তার বাফোল্যান্ট ব্যবহার করে এ্যমেচারদের সাথে ব্যটল করার জন্য। উনার বাদবাকি পোকেমন গোপন রাখা হলো, যারা গেমটা শেষ করবে বা Bulbapedia ঘাটাবে তারাই খালি জানতে পারবে :p। ইউনোভা রিজনের অনেক ট্রেইনারের স্বপ্ন এলডারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। তার মধ্যে এনিমে সিরিজের প্রোটাগনিস্ট এ্যস এর রাইভাল ট্রিপ অন্যতম। BW গেমে এল্ডারের সাথে ব্যাটল করা যায় গেম শেষ করে দ্বিতীয়বার ইউনোভা লীগ চ্যালেঞ্জ করলে। এবং BW2 তে গেম শেষ করে তার হোমটাউনে গিয়ে তাকে চ্যালেঞ্জ করা যায়।

ইউনোভার সেরা ট্রেইনারদের মধ্যে এল্ডার অন্যতম একজন।

10533456_691535297593275_4922548745008228879_n

বাড়তি তথ্য:
Pokemon প্রথম সিরিজে Kanto Region ও দ্বিতীয় সিরিজে Johto region এর চ্যাম্পিয়ন থাকে Dragon Master Lance(পরবর্তীতে রেড)।

হোয়েন রিজনে Wallance যে আগে একজন Gym leader এবং Top Coordinator থাকে।

Sinnoh League এ চ্যাম্পিয়ন থাকে Cynthia নামের এক সুন্দরী ( _ )

courtesy : Anime Freaks of Khulna

Pokemon Rants by Monirul Islam Munna

১. Metapod vs metapod একটি অমানবিক, রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ।

খুব বেশী এনিমে দেখি নাই। কিন্তু কত ফাইট দেখতে গিয়ে যে হাতের লোম দাঁড়িয়ে গেছে, শরীর কেপে উঠেছে, নিশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে, সে ফাইট গুলার একটা লিস্ট করতে গেলে হয়তো, পেইজ ফুঁড়িয়ে যাবে। তবে এইরকম এপিক লেভেলের ব্যাটেল আজ পর্যন্ত দেখতে পারেনি,কোন এনিমেতে। আজ পর্যন্ত কেউ ধারের কাছে যেতে পারেনি এইরকম অমানবিক, রক্তক্ষয়ী, একশনে ভরপুর ব্যাটেলে!!! পকেমনের এই ব্যাটেলটা আমার জীবন ধন্য করেছিল ছোট বেলায়,আজও ঘুমাতে জাবার আগে একবার চিন্তা করি, আমি এতো লাকি কেমনে হলাম?? এমন একটা যুদ্ধ দেখতে পারে আমি চিরদন আনন্দিত।
Metapod Vs Metapod!! ওহ মাই, এখনই হাত কাপছে এটা লিখে লিখতে!!!

Pokemon 1

 

২. নিকি মিনাজের ইন্সপিরেশন ‘জিনক্স’

গোপন সূত্রে খবর পাওয়া গেছে, বিখ্যাত, মেধাবী, সুরেলা, সুশীল সঙ্গীতশিল্পী এবং নর্তকী ‘নিকি মিনাজ’ পোকেমনের অনেক বড় ফ্যান। ছোটবেলায় অনেক সুইট, কিউত থাকার পরও, পোকেমনের প্রতি তার গভীর টান থাকার কারণে এবং তার সব চেয়ে প্রিয় পকেমন ‘জিনিক্স’ এর রূপে প্রবাভিত হয়ে উনি সব সময় জিনিক্সের মত সেজে থাকতে পছন্দ করেন। মার্স গ্রহে দাঁড়িয়ে এমন একটা ফ্যানের জন্য আমার পক্ষ থেকে স্যালুট
#রিয়াল_এনিমে_লাভার

Pokemon 2

 

৩. একজন মেজিকারপের মনের কথা

অত্যন্ত ব্যাডএস একটা চরিত্র, পুরা এনিমেটা মাতিয়ে রেখেছে। কত কিছু শিখিয়েছ এই ছোট্ট মাছটি। ছোট বলে নীরবে সহ্য করে গেছে সকল অপমান। ছোট বলে কত না অধিকার খুন্ন করেছে, বড় বড় পকেমন গুলো। কিন্তু ছোট্ট মেজিকারপ কোন অপমান, কোন দিন ভুলেনি। তিলে তিলে মনের মধ্যে বেঁধে রেখেদে, কে কখন হেয় করেছে তাকে!!! শত আঘাত দিয়ে ক্ষত বিক্ষত শরীরে হয়ত সেই অত্যাচারের প্রতিবাদ করে উঠতে পারেনি মেজিকারপ। কিন্তু ঠিকই জেগে উঠবে একদিন ও, ধ্বংস করে দিবে চারপাশ, প্রতিশোধের আগুনে ছাড় খার করে অত্যাচারী সেই পকেমনদের!!!
~ছোট বলে কাউকে অপমান করা উচিৎ না। মনে রাখবেন ঘুমিয়ে আছে সকল পিতা সব শিশুদের অন্তরে!!!
#Magikarp

Pokemon 3

৪. কেউ জিগ্লিপাফকে বালুবাসে না

কত সংগ্রাম, কত সাধনা, কত পরিশ্রম করে সঙ্গীত জগতের সান্নিধ্য পেতে নিরলশ খেটে গেছেন এই পোকেমন। রাতের পর রাত জেগে, আবার কখনও কাক ডাকা ভোর থেকে সময়ের দিকে না চেয়ে রেওয়াজ করে গেছেন। এতো সাধনার পরও ২টা লাইন গান শুনতে চায় না কেউ, মধুর সুকণ্ঠি স্ত্রাগ্লিং এই পোকেমনের। এইভাবে কত প্রতিভা হারিয়ে যাচ্ছে, এই পোকেমন জগত থেকে, কে জানে। জিগ্লিপফকে কেউ বালুবাসে না, ভ্যাআআআআআআআআআআআআআআ

 

Pokemon 4

Itachi, a hero of the shadows by Tahsin Kamal

এখন বড় কোন রিভিউ লিখার ইচ্ছা নাই। শুধু আমার খুব প্রিয় চরিত্র গুলার একজনের নাম আর এত প্রিয় হওয়ার কারণ বলতেসি। পরে একটা ভালভাবে লিখার চেষ্টা করব।

সেই Legend টা হইলো Itachi, a hero of the shadows… who acted behind the scenes(itachir এই দিক টা আমার আরেকটা প্রিয় চরিত্র lelouch এর সাথে মিলে), the badass who had the worst tragic life…. the legendary peace lover!

ইতাচির যেই দিকগুলো আমাকে মুগ্ধ করসে- 

তার নীরব চুপচাপ চরিত্র- সচরাচর আবেগ না দেখানো আর অর্থহীন কিছু না বলা।

ভাইয়ের প্রতি সীমাহীন ভালোবাসা-
“No matter what you decide or what you do from now on… I will love you forever”(Itachi’s last words and final gift to Sasuke)

অন্যের সুখের জন্য ত্যাগ করা-
“Self-sacrifice… A nameless shinobi who protects peace within its shadow. That is a true shinobi”

জীবনের প্রতি তার বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি-
“You’re such a child. You talk of nothing but pipe dreams… there are times when people must make painful choices.”

“People live their lives bound by what they accept as correct and true. That’s how they define “reality”. But what does it mean to be “correct” or “true”? Merely vague concepts… Their “reality” may all be a mirage. Can we consider them to simply be living in their own world, shaped by their beliefs?”

আমার চুপচাপ স্বভাবের matured টাইপ চরিত্র বেশি ভাল লাগে। সেইটাও ইতাচিকে এত ভাল লাগার একটা কারণ হতে পারে। ইতাচি আর মিনাতো এই ২ legend বেচে থাকলে নারুতো আনিমে টা আরো অনেক বেশি জোস হতে পারত। 

#RESPECT!

Itachi

Character Review – Makunouchi Ippo from Hajime no Ippo [মোঃ আসিফুল হক]

“Hard work doesn’t always pay off.
But the ones who succeed are the ones who worked hard!!“

জেনারের মধ্যে স্পোর্টস জেনার আমার সবচেয়ে প্রিয়; সেটা যত পেথেটিক এনিমই হোক না কেন – এটা অবশ্য এতদিনে সবার জানা হয়ে যাবার কথা !!! এর পেছনে একটা কারণও অবশ্য আমি দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছি – বাইরে থেকে আমি যতটা আশাবাদী ভিতরে হয়ত ততটা নই; হয়ত আমি কিছুটা হলেও নৈরাশ্যবাদি। সেক্ষেত্রে “লুজার”, “পেথেটিক” ট্রাজিক হিরো যারা প্রবল সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শেষমেশ বিজয়ী হয় – এই থিমের হিরোরাই হয়ত আমার বেশি পছন্দ। কিছু ফাইটিং এনিম হিরো যেমন নারুতো বা অন্যরা হয়ত এই ক্যাটাগরিতে পড়ে; কিন্তু আমি তাদেরকে বাস্তব জীবনের সাথে তেমন রিলেট করতে পারি না। ঠিক সেই কারণেই শিনোজাকি মিকোতো এবং মাকুনৌচি ইপ্পোরা আমার ফেভারিট ক্যারেকটারের বা ফেভারিট এনিমের স্থান দখল করে রাখে; যেখানে প্রিন্স অফ টেনিস বা “বিশেষ কিছু রোমান্টিক এনিম” বা তাদের হিরোরা আমাকে তেমন আকৃষ্ট করে না।

যাই হোক; ভুমিকাতেই বিশাল জায়গা নিয়ে নিচ্ছি। এই রিভিউ লেখার সময়েও টানাপোড়েনে ছিলাম; মিকোতোকে নিয়ে লিখব না ইপ্পোকে নিয়ে। মিকোতোই মনে হয় একমাত্র ক্যারেক্টার যে আমাকে আনন্দে কাদাতে পেরেছে; কিন্তু সেটা খুব অল্প সময়ের জন্য। বড় ইমপ্যাক্ট চিন্তা করলে আমার প্রথম পছন্দ মাকুনৌচি ইপ্পোই।

 

হাজিমে নো ইপ্পো এর কেন্দ্রীয় চরিত্র মাকুনৌচি ইপ্পো; যে কি না বর্তমানে জাপানের ফেদারওয়েট ক্লাসের চ্যাম্পিয়ন। পিতার মৃত্যুর পর শাই; ভদ্র এবং বিনয়ী এই চরিত্রটি তার মায়ের সাথে তাদের পারিবারিক ফিশিং বোট বিজনেসে দিন রাত খেটে সাহায্য করে। চিরদিন বুলির শিকার ইপ্পো বক্সিং সমন্ধে জানতে পারে তাকামুরা মামোরু এর মাধ্যমে। সেই সময়েই সে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হয় সে তার জীবনকে বক্সিং এর দিকে নিয়ে যাবে এবং শত বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে সে শেষ পর্যন্ত জাপান চ্যাম্পিওন হয়।

 

ইপ্পোর যেই দিকগুলো আমার অত্যন্ত প্রিয় সেগুলা হল – সে খানিকটা ইন্ট্রোভার্ট এবং চুপচাপ স্বভাবের হলেও সে যেটা স্থির করে সেটার শেষ দেখেই তবে তার শান্তি। যার প্রমাণ মোটামুটি প্রথম দিকের পর্বেই পাওয়া যায় যখন সে তাকামুরার শর্ত মেনে নিয়ে ৭ দিন একা একা পরিশ্রম করে হাত দিয়ে ১০ টা পাতা ধরতে সক্ষম হয়।

 

ইপ্পো বুদ্ধিমান; সে তার মাথাকে ব্যাবহার করতে ইচ্ছুক; সে ভেবে চিনতে ডেম্পসি রোলের মতন জটিল মুভ আবিষ্কার করে এবং অত্যন্ত সাহসের সাথে কোন প্র্যাকটিস ছাড়াই রিয়েল ম্যাচে তার প্রয়োগ ঘটায় এবং সেটা খুব সফলভাবেই ( এই পর্বটা আমার অল টাইম ফেভারিট এনিম এপিসোডগুলার একটা J )। কামোগাওয়া কোচকে যখন ইপ্পো জিজ্ঞেস করে “what does it means to be strong?” এবং এর জবাবে যখন কামোগাওয়া রিপ্লাই দেয় “go and find it out finding” আমি সেখানে অনুপ্রেরণা পাই; এইজির কাছে ম্যাচ হারার পর দুই মাস অসম্ভব মনঃকষ্টের পর ফিরতি ম্যাচেই যখন সে পুরো ক্রাউডকে স্তব্দ করে দিয়ে “ডেম্পসি রোল” ইউজ করে আমি সেখানেও অনুপ্রেরণা খুজে বেড়াই; প্রবল লড়াই শেষে জয়ী হবার পরেও যখন ইপ্পোর মাঝে কোন ঔদ্ধত্য দেখা যায় না; বরং দর্শকদের মাথা নিচু করে সে অভিবাদন জানায় তখনও আমি শিক্ষা নিতে চেষ্টা করি।

 

শুরুতে যেই কোটটা করা সেটা কামোগাওয়ার; শেষ করি সেনডো তাকেশির একটা কোট দিয়ে –

Hit, and get hit by a strong man. And win! Only then, can I truly believe that I’m strong. I….love that moment!

“আমার গকু সব পারে” by Orin Sharmin

গকু খুব খুব খুবই স্পেশাল একটা ক্যারেক্টার আমার জন্য নট ইভেন লুফি ক্যান টেক হিজ প্লেস  …গকু এমন একটা ক্যারেক্টার যার মধ্যে সবই আছে …গকু কি পারে আর কি পারে না সেটা বলতে গেলে আসলে অ্যাপ্রপিয়েট কোন শব্দ খুঁজে পাওয়া যায় না…”আমার গকু সব পারে”  …গকু একটা গাধা…গকু একটা ছাগল …আমার শুধু মনে হয় গকুর মত সিম্পল মাইন্ডেড নাইভ যদি হতে পারতাম…গকুর মত মেন্টালি ফিজিকালি স্ট্রং হইতে পারতাম তাইলে কতই না ভালো হত…গকুর মত এমন সব দিক দিয়া স্ট্রং +এন্টারটেইনিং ক্যারেক্টার খুব কমই আছে…গকু পারফেক্ট টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি…আনিমে কি জিনিস এটা আমারে গকুই মেইনলি চিনাইছে…ড্রাগন বল জি আমারে মেইনলি আনিমের প্রতি অ্যাডিক্ট করছে …এর মেইন কারণ হইল গকু…গকুরে নিয়ে লিখতে গেলে সারা দিন চলে যাবে তাও লিখা শেষ হবেনা…গকু যেমন সব মানুষের মন জয় করার ক্ষমতা রাখে তেমনি সব থেকে স্ট্রং ভিলেনের ১২ টা বাজানোর ক্ষমতাও রাখে…গকুর মত নিম্বাস ক্লাউডে চরে যদি সারা দুনিয়া ঘুরতে পারতাম তাইলে কতই না মজা হত…গকুর কামেহামেহা গকুর সুপার সাইয়ান ৩ হওয়া…গকুর স্পিরিট বোম এই অ্যাটাক গুলা এত্ত কাক্কোই (cool) *_*…গকুর মেয়ে না চিনা… বিয়েরে খাবার মনে করার মত ছাগলামি………এগুলা দেখলে যে কোন মানুষের হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে যাবে…গকু টু মাচ অসাম এক খান ক্যারেক্টার…গকু ইজ দা বস অফ অল বস…এত কথা বলতে গেলে মেলা বড় হয়ে যাবে এক কথায় বলি…

“গকু ইজ দা মোস্ট স্ট্রং অ্যান্ড ডমিনেটিং আনিমে ক্যারেক্টার অফ অল টাইম অ্যান্ড হি উইল বি”

Goku

HIMURA KENSHIN FOREVER by Sazid Hasan Khan

আমার সর্ব প্রথম দেখা অ্যানিমে হইল সামুরাই এক্স। অনেক অনেক আগে দেখা … এবং পরবর্তীতে ভার্সিটি অ্যাডমিশন এর সময় পুনরায় দেখা। প্রথম প্রেম আর তাই ভুলতে পারি নাই। এবং এখন পর্যন্ত আমার সর্বাধিক প্রিয় চরিত্র (এবং আমি নিশ্চিত এইটা পুরাপুরি অপরিবর্তনশীল থাকবে) হল হিমুরা কেনশিন। হিতেন মিতসুরুগি র‌্যু এর সর্বশেষ উত্তরাধিকার… বাকুমাতসু এর রক্তহিমকরা কিংবদন্তীর আততায়ী হিত্তোকিরি বাত্তুসাই। 
কেনশিন সর্বপ্রথম আমাকে আকৃষ্ট করে ওর মুদ্রাদোষ “ওরো” দ্বারা। এততাই যে আমি এখনো মাঝেমধ্যে অবাক হলে বলি, “ওরো”!! যাই হোক, কেনশিন এর জীবন মর্মান্তক ঘটনায় ভরা। শিশুকালে বাবা-মা হারানো, দাস হিসেবে বিক্রি হউয়া এবং নিজের চোখের সামনে ওর সহযাত্রিদের খুন হতে দেখা। এবং সবচাইতে মর্মান্তিক হল নিজ হাতে নিজের ভালোবাসা, যেই নারী তাকে রক্তস্নাত বর্তমান এর মধ্যে থেকেও ভবিষ্যত দেখাতে শিখিয়েছিল, তাকে দ্বিখন্ডিত করা … একজন মানুষের জীবন থেকে পালাতে আর কি লাগে … কিন্তু কেনশিন তার আদর্শ থেকে এক চুলও বিচ্যুত হয়নি। “I Wield my sword for the sake of the weak, who in spite of the violence and bloodshed, trying to live peacefully” শত প্রতিকুলতার মাঝেও হাসিমুখ, আর কারো জীবন ছিনিয়ে না নেয়াতে বদ্ধপরিকর, এমনকি তার সবচাইতে ভয়ংকর শত্রু হাজিমে সাইতোও কেনশিনকে টলাতে পারে নাই। সবচাইতে মজার বেপার ছিল ওর character development. কেনশিন কিন্তু পারফেক্ট ছিল না। এমনকি সিরিজ এর মাঝপথ পর্যন্তও কেনশিন ছিল বিভ্রান্ত। নিজের খুনী সত্তা এবং প্রায়শ্চিত্তকারী সত্তার মধ্যে তার লড়াই ছিল একটা গুরুত্বপূর্ন অংশ আমার কাছে। নিজের স্ত্রীকে হত্যা করার বেদনা এত প্রকট ছিল ওর মাঝে যে নিজের জীবনকে তুচ্ছজ্ঞ্যান করে লড়াই করত যা শিশিও এর সাথে যুদ্ধের আগ পর্যন্ত দেখা গেছে। নিজের সত্তার সাথে তুমুল লড়াই এর পর মৃত্যুমুখে দাঁড়িয়ে কেনশিন নিজের জীবন এর গুরুত্ব বুঝতে পারে। “Live on kenshin, that way you can use amakekaru ryu no hirameki as u like and you will never be defeated by the hittokiri that’s inside you” কাউরু এর জন্য, ইয়াহিকো এর জন্য, জাপান এর জন্য, নিজের প্রায়শ্চিত্ত এর জন্য… কেনশিন বেঁচে থাকার প্রতিজ্ঞা করে। প্রায়শ্চিত্ত এর পথ কন্টকময়, পদে পদে প্রতিপক্ষের আনাগোনা, নিজের উপর সংশয়, নিজের পূর্ব জীবন এর কৃতক্রর্মের ক্ষমা না পাওয়ার নিশ্চয়তা …এসব কিছু মাথায় নিয়েও কেনশিন এর হাসতে পারার ক্ষমতা, সানো/এনিশি এর সমস্তা ঘৃণাকে নিজের উপর নিয়ে তাদের মানসিকতা পরিবর্তন করার ক্ষমতা … কেনশিন আমার কাছে এইটাই প্রমাণ করছে যে, If you fight with all your heart and soul, if you stand firm to your resolve, the end result doesn not matter…..
HIMURA KENSHIN FOREVER :’)

H Kenshin

উসুই তাকুমি by Zahura Chowdhury Abonti

উসুই তাকুমি। Shoujo hero দের মাঝে আমার সবচেয়ে পছন্দের character গুলোর একটি। ও হচ্ছে যাকে বলে পুরো perfect. আমার সাধারনত perfect চরিত্র ভাল লাগে না। উসুই exception. তার কারণ হল উসুই অনেক মজার। ওর কাজকর্ম আমার অনেক মজা লাগে। মিসাকির মত iron lady কে ঝামেলাতে ফেলে দিতে পারে শুধু উসুই একাই। নিজে মিসাকিকে জ্বালাতে খুব পছন্দ করলেও, অন্য কেউ মিসাকির সাথে ঝামেলা করতে আসলে খবর আছে। স্কুলের সবচেয়ে popular boy হয়েও সর্বদা একজনের প্রতিই loyal. সবসময় মিসাকির খেয়াল রাখে। মিসাকিকে support দেয়। মিসাকির জন্য তিন তলার ছাদ থেকেও লাফ দিয়েছিল। এই outer space alien আবার violin ও বাজায়, রান্নাও করে। violin এর প্রতি আমার আকর্ষন অনেক পুরানো। সেই সাথে table manner এর ব্যাপার গুলোর প্রতি interest আছে। স্বাভাবিকভাবেই উসুই এর এসব জিনিসের জ্ঞান আমাকে impress করেছিল। তবে আসল জিনিস ওটাই –মিসাকির পাশে থাকা। নিজের আপন মা এর থেকে দূরে, বন্দী ঘরে বড় হয়ে উঠা একজন ছেলে finally কারো কাছে affection পেয়ে কিভাবে নিজের সর্বস্ব ঢেলে দেয় সে একজনের জন্য সেটা সত্যিই দেখার মত। যারা আনিমে টা দেখেছেন তারা হয়ত এই comment এর সাথে একমত হবেন না, কিন্তু মাঙ্গা টা পড়ে দেখলে অনেকটাই একমত হওয়ার কথা।

PS: মিসাকিও কম যায় না। আমার খুব বেশি পছন্দের একটা মেয়ে।

Takumi

Kurosaki Ichigo by Monirul Islam Munna

আসলে আগে ছোট থাকতে টিভিতে অনেক এনিম দেখাই হত,কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে একটা গ্যাপ পরে গেছিলো। আমার প্রিয় সেই জগতে আমাকে ফিরায় আনসে এই ব্লিচ আর খুবই প্রিয় একজন character, Kurosaki ichigo 

ইচিগোর সব চেয়ে বেস্ট পার্ট হচ্ছে নিজের ফ্যামিলি আর ফ্রেন্ডদের জন্য সে কিনা করতে পারে!! সাধারণ স্কুলের একটা ছেলে soul reaper হয়ে যায়, কিন্তু সেখান থেকে নিজের ফ্যামিলি আর ফ্রেন্ডসের জন্য নিজের লিমিটটুকু ক্রস করে যেতেও দিধা করে নি কোন দিন।তাদের সেইফটির জন্য নিজেকে নিজের hollowএর কাছে বিলিয়ে দিসে সে!!! এক একটা battle এ Opponent এর সাথে নিজের লেভেলটা যেন অন্য উচ্চতায় উঠে ইচিগো!!!! 

আরেকটা বেশ ভাল লাগা জিনিস হল, battle এর সময়, opponentকে মেরে না ফেলে or ভয়ানক ভাবে আহত না করে, লিমিটে রেখে যুক্তিযুক্ত battle জিততে পছন্দ করে ইচিগো  
আর যখনই ইচিগো বাঙ্কাই বলে,সাথে ব্লিচের সেই এপিক লেভেলের মিউজিক!!! গায়ে একদম কাঁটা দিয়ে উঠে *_* 

ইচিগো কুরসাকি, “আই ডোন্ট ফাইট টু উইন ,আই ফাইট বিকজ আই হেভ টু উইন” !!!!

Ichigo

My Kakashi by Zahura Chowdhury Abonti

আমি নারুতো প্রথম দেখেছিলাম Cartoon Network এ। সেখানে কাকাশির যে জিনিসটা প্রথম আমাকে curious বানায় সেটা হল ওর চুল আর মুখোশ। আমি খালি ভাবতাম—-“এই লোক মুখোশ পরে কেন?!” প্রথম প্রথম ওর আসল চেহারা দেখার খুব ইচ্ছে ছিল। এখন আর সেটা নেই। থাকুক একটু রহস্য। 

আমার সবসময় একটু carefree, laid back কিন্তু intelligent type এর চরিত্র পছন্দ হয়। সাথে একটু funny আর mysterious type. Kakashi ও ঠিক তাই। ওর যে জিনিসটা আমার সবচেয়ে ভাল লাগে তা হল অন্যের perspective থেকে চিন্তা করতে পারার ক্ষমতা, দূরদর্শীতা, আর অন্যকে বুঝতে পারার capability. Sasuke এর ভিতরে ক্রমশ বাড়তে থাকা ক্রোধ ও ঠিকই আঁচ করতে পেরেছিল এবং অনেকে অনেক কথা বল্লেও আমি মনে করি ও যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিল Sasuke কে বিপথে যেতে না দিতে। 
“Don’t worry. I won’t let my comrades die.” হাসি দিয়ে এই কথা বলেই কাকাশি আমার মন জয় করে নিয়েছিল। কারণ নিজের কাছের মানুষদের জন্য যে কোন extent পর্যন্ত যেতে পারা আমার মতে অনেক বড় একটা ব্যাপার। আরেকটা যে জিনিস মজা লাগে তা হল ওর funny দিক। ক্ষেত্রবিশেষে খুবই serious হলেও সে মজা করতে জানে। অনেক রকম বাজে জিনিস সহ্য করেও হাসতে ভুলে যায়নি। Chouji কে পালিয়ে যেতে দেয়ার জন্য নিশ্চিত মৃত্যুও মেনে নিয়েছিল। সেই সাথে নারুতোর বড় এক সহায় হয়ে ও ছিল এবং আছে ।
“As long as you don’t give up, you can still be saved.”— এই quote টা আমাকে সত্যিই inspire করে।

কাকাশি কে নিয়ে লিখতে গেলে আমি মনে হয় পুরো বই লিখে ফেলতে পারব। সুতরাং, দ্রুত ইতি টানাটাই ভাল হবে।
আমার দেখা সবচেয়ে cool character দের একজন কাকাশি। He is unique in his own way and he is the only character who looks cool even while reading porns in front of his students or while playing rock-paper-scissors with Guy 

[যদিও বলা হয়েছে বাংলায় পুরোটা লিখতে, আমি একটু ইংরেজী নিয়ে আসলাম দেখে দুঃখিত।]

Kakashi

নারা শিকামারু – ব্রিলিয়ান্ট বাই বার্থ, লেজি বাই চয়েস। – by Fahim Bin Selim

ফেভারিট অ্যানিমে ক্যারেক্টার বলতে গেলে অনেক আছে – কাকাশি, লাইট, হৌতারো, কিওন – আমি নিজে বুদ্ধিমান না বলেই হয়ত এদের প্রতি আকর্ষন বেশি। কাকে রাইখা কারে বলি?

প্রথম নারুতো দেখসিলাম মোটামুটি ছোট থাকতে, ৫-৬ বছর আগে, কার্টুন নেটওয়ার্কে ফার্স্ট সিজনের শেষের ১০-১৫ টা পর্ব। চুনিন এক্সাম, গারা ভি লী এর লেজেন্ডারি সীস’ ম্যাচটা দেইখাই ফ্যান হয়ে গেলাম। এরপর অপেক্ষা; ২০১০-এর দিকে ভালোভাবে অ্যানিমে দেখা শুরু করলাম, আর প্রথম শৌনেন নারুতো। মোটামুটি সবার মত নারুতোই প্রথম দিকে ফেভারিট ছিল। আবার চুনিন এক্সাম, থার্ড রাউন্ড প্রিলিমিনারী, তখন পর্যন্ত প্রায় অগুরুত্বপুর্ণ ক্যারেক্টার শিকামারু, কিন সুচিকে যেভাবে হারালো; আমি তো মুগ্ধ – wait, this guy – some genius, he is. তখনই ভালো লাগা শুরু। তারপর আবার সেমিফাইনালে তেমারির সাথে জয় এবং একমাত্র চুনিন নিবার্চিত। এবার পুরাপুরি ভাবে ফ্যান হয়ে গেলাম।
অলস, প্রতিভাবান, লেভেলহেডেড, পরিপক্ব, আবেগকে আটকে রাখা – এই শিকামারু। কিন্তু শীপুডেন-এর ৮০~ পর্বে এসে শিকামারুর সেই নাজানা দিকটাও দেখা হল। আসুমা মারা যাওয়ার সময়ের সেই তীব্র আবেগময় মুহুর্ত, অতঃপর হিদানকে মারার(আটকানোর) মুহুর্তগুলি।
ফেভারিট অ্যানিমে ক্যারেক্টার বলতে গেলে অনেক আছে – কিন্তু শিকামারু অন্য লেভেলের প্রিয়। 

নিনজা ওয়ারের প্রক্সি কমান্ডার, আর্গুয়েবলি কোনোহার সবচেয়ে বিচক্ষন শিনোবি, হোকাগে হওয়ার যোগ্য – কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়ত নারুতোই হোকাগে হবে। ভাল। শিকামারুদের আলোতে আসতে হয়না, কোনোহার “শ্যাডো নাইট” আড়াল থেকেই তার “কিং”-দের বাচিয়ে যাক, তাই ভাল।

নারা শিকামারু – ব্রিলিয়ান্ট বাই বার্থ, লেজি বাই চয়েস।

Shikamaru