A V’s Suggestion: Ima, Soko ni Iru Boku (This is not Random)

পরিবেশন করছি “Ima, Soko ni Iru Boku” a.k.a. “Now and Then, Here and There” a.k.a. “এখন এবং তখন, এখানে এবং সেখানে”

[প্রথমতঃ এই এনিমেটা কোন Happy-Happy Going এনিমে নয়।
এবং দ্বিতীয়তঃ এনিমেটা কম বাজেটে করা সত্বেও এনিমেটার পেছনে প্রস্তুতকারকদের গভীর আন্তরিকতা অনুভব করা যায়।]

সাধারন শব্দ দ্বারা কখনো এই এনিমেটাকে বিবৃত করা সম্ভব নয় । কারন, শব্দ বহন করতে পারেনা কন্ঠশিল্পীদের গভীর বেদনার স্বর , আর্ট এবং সুরের কারুকাজ ।

Ima, Soko ni Iru Boku

“Ima, Soko ni Iru Boku” ফ্যন্টাসি এবং সায়েন্স-ফিকশানের এক অনন্য মিশ্রন । এখানে মানুষের নিষ্ঠুরতা, হিংসা, পাষবিকতা যেমন দেখানো হয়েছে ; তেমনি এর বিপরীত চিএও দেখিয়েছে । এনিমেটা দেখতে দেখতে হয়ত কখনো আপনি নিজের অজান্তেই দীর্ঘশ্বাস ফেলবেন অথবা শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন উপরের দেয়ালের দিকে । যেন আপনার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে একটি অনুভূতির পেয়ালা , আর আপনি চুমুকে চুমুকে পাণ করছেন তার বিভিন্ন রকম স্বাদ ।

গল্পের নায়ক “সূ” (আসলে একজন victim) ঘটনাচক্রে চলে যায় এক ভিন্ন জগতে । যেখানে ভূমি, দিগন্তজোড়া বিস্তৃন পাথুরে আর আকাশ রক্তলাল । যেখানে এক ফোঁটা পানির জন্য মানুষ মানুষকে খূন করতে দ্বিধা বোধ করেনা ।এই রকম অচেনা অসহায় পরিবেশে ও প্রচন্ড অত্যচারের মধ্যও “সূ”কে টিকিয়ে রাখে দুটো জিনিস, বাঁচার প্রবল ইচ্ছা আর একটি প্রতিজ্ঞা ।
অপর দিকে গল্পের নায়িকা “লালা-রু” বহন করে এমন এক ক্ষমতা যা কিনা বাঁচাতে পারে ধ্বংশের পথে চলা এই জগতটাকে । ঘটনাচক্রে “লালা-রু”কে অপহরন করে এক পাগলা ডিকটেটর “লর্ড হামডো” যে কিনা “লালা-রু”র ক্ষমতাকে নিজের স্বার্থসিদ্ধীর জন্য ব্যবহার করতে চায় ।
আর একটি চরিত্রের কথা না বললেই নয়, সে হল “সারা” । মূল দুই চরিত্রের চেয়েও আমাকে বেশী স্পর্স করেছে “সারা” চরিত্রটি । ওর দুর্ভাগ্যের ঘটনা আজ নাহয় নাই বললাম ।

This is one of those anime you really can’t judge from the cover!! প্রত্যেক পরিনীত এনিমে দর্শকের ওয়াচলিস্টে এই এনিমেটা থাকা উচিত ।

ভেটরনস্ রেটিং: ৮

A V’s Random Suggestion: Little Witch Academia

Presenting “Little Witch Academia”

 

[I can’t remember when it was the last time 26 minutes felt that short. It was over in almost an instant and had no dull moments. It was funny, suspenseful and full of quality. Pure entertainment!     -LaughingManlet]

 

“লিটেল উইচ একাডেমিয়া”, “এনিমে মিরাই প্রজেক্ট” থেকে বের হওয়া শর্ট ফিল্ম গুলোর মধ্যে এটা অন্যতম সেরা এনিমে।

ছোটবেলা থেকেই “আক্কো” Flashe স্টেজ ম্যজিসিয়ান “সাইনিং চেরিওটের” খুব ভক্ত । বাকিসব উইচরা চেরিওটকে খুব নীচু চোখে দেখে, কিন্তু আক্কোর কাছে সে হিরো । আক্কো সাইনিং চেরিওটের মত হতে চায় তাই, সেই উদ্দ্যেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আক্কো ভর্তি হল একটা উইচ একাডেমিতে এবং সেখানে সে দুজন বন্ধু পেল “লোট্টে” এবং “সুছী”…………স্পয়লার ছারা ২৬ মিনিটের এই এনিমে সমন্ধে আরকিছু বলাটা কষ্টকর।

এক পর্বের এনিমের তুলনায় LWA -র সাউন্ড ইফেক্ট এবং এনিমেশন একটু বেশীই জোশ্।

Veteran’s Rating: 7.5

A V’s Random Suggestion: Nazo no Kanojo X a.k.a Mysterious Girlfriend X

Presenting “Nazo no Kanojo X” a.k.a “Mysterious Girlfriend X”

[watching this anime made me realize that there is a special thing about it …in a good or in a bad way]

কাহীনিটা সাধারন। উরাবে [নায়িকা] বদলি ছাত্রী হিসাবে [নায়ক] সুবাকির ইস্কুলে ভর্তি হয়। উবারের ব্যতিক্রমি ব্যক্তিত্ব সুবাকির মনে কৌতূহল জাগায়, এবং সে কৌতূহলবসত ডেস্ক এ লেগে থাকা উরাবের লালা [!] চেটে দেখে। এরপর সুবাকি প্রেমে পরে উরাবের।

এই পর্যায়ে দর্শকের মনে, হয়-

১। গা গুলান, বাজে, নরকে জাও। 🙁
অথবা, ২। ভাল, মজা পাচ্ছি। 😀
অথবা, ৩। একটু গা গুলান, কিন্তু ভাল লাগছে, পরবর্তিতে কি হয় জানতে চাই । 🙂  অনুভূতির সৃষ্টি হয়।

তো যাইহোক, এনিমেটা যে একটু special সেটা নিয়ে কোনো সণ্দেহ নেই। গল্পটা অসাধারন এক সম্পর্কের। উরাবে এবং সুবাকির মাঝে Drool-Bond টা একই সাথে হাস্যকর এবং অভাবনীয়।

এনিমেটার মিউজিক ভাল, শুনলে কেমন যেন একটা সার্কস-সার্কস ফিল জাগে ।

V’s Rating: 7.5

A V’s Random Suggestion: Heroic Age

☞ Presenting “Heroic Age”

[First of all – “Heroic Age” isn’t a Mecha anime, প্রধান চরিত্র যে জিনিসটাতে রুপান্তরিত হয় সেটা আর যাই হোক ‘বট নয়। যে যাই বলুক, আমি একে মেকা বলতে নারাজ।]

 

দূর ভবিষ্যতে , মহাবিশ্বের কোন এক প্রান্তে কিছু প্রাণী ছিল যারা নিজেদের “The Tribe of Gold” বলে আখ্যায়িত করত । তারা গ্রহানিপুঞ্জ সৃষ্টি করেছিল এবং তারা ভবিষ্যত দেখতে পারত । একদা তারা মহাবিশ্বের সকল উন্নয়নশীল জাতির প্রতি এক বার্তা পাঠাল- “Come Forth, From The Planets You were Born on, Out into Space”

তিনটি জাতি তাদের এ ডাকে সারা দিল, Tribe of Gold তাদের নাম দিল “The Tribe of  Silver”, “The Tribe of  Bronze” এবং “The Tribe of  Heroes”. শেষ মূহুর্তে চতুর্থ যে জাতিটি নিজ ক্ষমতায় মহাশূন্যে এ বেরিয়ে এল তারা হল মানবজাতি, Tribe of Gold তাদের নাম দিল “The Tribe of Iron”.

Tribe of Gold যখন এই মহাবিশ্ব ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিলো তখন একটা বিশেষ ঘটনা ঘটল, একটি মহাশূন্যযান একটি নির্দিষ্ট গ্রহে ক্রাশ ল্যান্ড করল। ঐ মহাশূন্যযানে ছোট একটি বাচ্চা ছাড়া কেউ জীবিত ছিলনা। Tribe of Gold তখন Tribe of  Heroes এর একজনকে এই বাচ্চার জীবন রক্ষা করার আদেশ দিল। তারা ঘোষনা করল; এই বাচ্চার অধিকার পাবে শুধুমাত্র Tribe of Iron, এবং মানবজাতির উদ্দেশ্যে একটি বার্তা পাঠাল- “Humans: The Child of Your Destiny is Here” .

এরপর, Tribe of Gold এই চার জাতিকে তাদের উত্তরসূরী হিসাবে রেখে এই মহাবিশ্ব ত্যাগ করে; অন্য মহাবিশ্বের উদ্দেশ্যে রওনা হল। আর মানবজাতি মুখমুখি হল ভয়াবভ এক লড়াইয়ের – বেঁচে থাকার লড়াই।

A V’s Random Suggestion: Aishiteruze Baby, & UFO Baby

দু’টোই মাস্ট ওয়াচ এনিমে তাই আর Synopsis লেখার ঝামেলায় গেলাম না ।  এনিমে দু’টো ভালো লাগবেই ।

 

[অনেকেই হয়তো দেখে ফেলেছেন,কিন্তু যারা দেখেনি/নতুন ওটাকু তাদের জন্যে নাম দু’টো তুলে আনলাম]

A V’s Random Suggestion: Kousetsu Hyaku Monogatari A.K.A. Requiem from the Darkness A.K.A. Hundred Stories

[Warning: If you’re looking for a happy, warm anime, stay away.If you have a weak constitution to gore or horror, stay away. On the other hand, if you enjoy taking a trip into twisted darkness, don’t mind blood and gore and love sinister plot twists, this is an anime you’ve been looking for.]

গল্পের নায়ক মোমুস্কে একজন যুবক গদ্য লেখক । মোমুস্কে গ্রমাঞ্চলের প্রচলিত রহস্যময় ও অপ্রীতিকর গল্পগুলোকে সংকলন করতে ইচ্ছুক । তো, সে তার উদ্যেশ পূরণ করার লক্ষ্যে দেশ ভ্রমনে বেরুলো । পথিমধ্যে তার সাথে পরিচয় হল ওগিন, নাগামিমি এবং মাটাইচি নামক তিন ওঙ্গিঊর (ওঝা) সঙ্গে ।

এই তিনজনেরই আবার অদ্ভুদ কিছু ক্ষমতা রয়েছে । ওঙ্গিঊরা মূলত অতৃপ্ত আত্নাদের মুক্তিদান করে থাকে । তো, গল্পের নায়ক মোমুস্কেও ভীরে গেল তাদের সঙ্গে , এবং সম্মুখিন হতে লাগল Dark, Disturbing যতসব ঘটনার সঙ্গে ।

Kousetsu Hyaku Monogatari এর আর্টের ধরনটা Original , যা কিনা এর কাহীনির সাথে একটা ভয়াল পরিবেশ সৃষ্টিতে সাহায্য করে । এটা এমনই একটি এনিমে যেটা, রাতের বেলা বাতি নিভিয়ে দেখলে স্যত্তিকার অর্থেই আপনাকে আতঙ্কিত করে তুলতে পারে ।

[নোটঃ মাটাইচি চরিত্রের Voice Acting করেছেন DBZ ফ্রীজা খ্যাত Ryūsei Nakao, যার কন্ঠ হয়ত আপনারা অন্যান্য এনিমেতেও শুনে থাকবেন]

A V’s Random Suggestion: Casshern Sins

Presenting “Casshern Sins”

আসিতেছে “Casshern Sins” …Sins…Sins…Sins (echo) 🙂
অদূর ভবিষ্যত, মানুষের সাথে যুদ্ধে জয়ী হয়ে জ্বরাহীন রোবটেরা ধরেই নিল তাদের দুঃখের দিন বুঝি শেষ হতে চলেছে। কিন্তু বিধীবাম, মরনব্যাধী “জং” (rust) হানা দিল তাদের মাঝে। ব্যপারটা ভালোভাবে মেনে নিল না তারা,শুরু হলো অরাজগতা।

এমতাবস্তায় একটি গুজব আলোড়ন সৃষ্টি করল- মৃত্যুকে মুক্ত করেছে “ক্যাসান”, “খতম কর ক্যাসান,হবে সব সমস্যার সমাধান”-এই রকম একটা রব উঠলো চারিদিকে।ব্যাস,বাঁচার আঁশায় ক্যাসানকে খতম করতে আট-ঘাট বেঁধে নামল রোবটেরা।

ওদিকে আমাদের গল্পের নায়ক ক্যাসান (Robot) যে কিনা সৃতিশক্তি হারিয়ে; খুজে বেরাচ্ছে নিজেকে,খুজে বেরাচ্ছে নিজের অতীতকে।
সে কি পারবে বৈরী মনোভাবের রোবটদের কাছ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে?
পারবে তার পাপের প্রাসচিত্র করতে,যে পাপের জন্যে তাকে দায়ী করা হচ্ছে?
জানতে হলে আজই দেখুন “Casshern Sins” …Sins…Sins…Sins (echo).

 

Miscellaneous:

“Casshern Sins” is a heavily underrated anime (One of my personal favorite. 🙂 ) .To be honest- this anime is not for novice viewers.This anime is slow paced.There is a lot of silence, introspection, and philosophical dialog.

Casshern Sins strengths in it’s simple but interesting story, cool sounds & high budget animation [By madhouse who brought us Black Lagoon, Boogiepop Phantom, Death Note, Dennou Coil, Gunslinger Girl, Nana, everything Satoshi Kon, Texhnolyze, Trigun, and X]

A V’s Random Suggestion: Last Exile

◎ Presenting “L A S T  E X I L E”

“লাস্ট এক্সাইল” গনজো স্টুডিওর এবং বিরল প্রজাতীর স্টীম পাঙ্ক আনিমে জনরার অন্যতম সেরা একটি আনিমে। এর এনিমেশন , স্টোরি আর ক্যারেকটার ডেভলোপমেন্ট – বিন্দাস।

[This Anime is one of my personal favorite]

ক্লাউস আর লেভী দুই বাল্য বন্ধু । তারা সাধারনত এক নীরিহ দর্শন ভ্যানশীপের [এক প্রকার আকাশযান] মাধ্যমে কুরিয়ার সার্ভিসিং করে থাকে । ক্লাউস ভ্যানশীপের পাইলট এবং লেভী নেভিগেটর ।

ঘটনা প্যাঁচ খেল তখন, যখন তাদের সাথে দেখা হল এক মৃতপ্রায় পাইলটের । সে ক্লাউসদের নিজের ব্যর্থ মিশনটা গছিয়ে দিল । “আলভিস” নামক এক পুঁচকে মেয়েকে যে কোন মূল্যে পৌছে দিতে হবে “সিলভিয়া” নামক এক মার্সেনারী ব্যটলশীপে ।

দায়ীত্ব পালনরত অবস্থায়, হঠাৎ তারা নিজেদের আবিষ্কার করল “আনাতরে” এবং “ডিসিথ্” নামক দুই দেশের এয়ার ব্যটলের মাঝে। চারপাশে কামান গোলা ,রাইফেলের বুলেট ,মেশিনগানের শব্দ এবং বারুদের গন্ধ, এতকিছু ছাপিয়ে একটা জিনিস পরিষ্কার ভাবে ফুটে উঠল-

শুরু হতে যাচ্ছে ক্লাউস আর লেভীর অনবদ্য এক অডভেঞ্চারের কাহিনী ।

A Special thanx goes to Fuad Hassan.

 

A V’s Random Suggestion: Genji Monogatari Sennenki

▣ Presenting a Special Anime “Genji Monogatari Sennenki”

[জাপানের কিংবদন্তি লেখক “মুরাসাকি শিকিবু” -র রচিত উপন্যাস “গিনজো মনোগাতারী” অবলম্বনে নির্মিত এই এনিমে।]

ছেলেটির [হিকারু] জন্ম এক সম্রাটের ঘরে, সম্রাটের ২য় সন্তান হিসাবে । ছেলেটি তার মাকে হারালোও অল্প বয়সে । সম্রাট ছেলেটির মাকে খুব ভালোবাসত,মায়ের অবর্তমানে ২য় ছেলেটিই হয়ে উঠল তার চোখের মনি । যেহেতু সে ২য় সন্তান,তাই পরবর্তীতে যাতে কোন ঝামেলা না হয় সেজন্য সম্রাটের হুকুমে রাজকোর্টে তাকে ১টি উচু পদ দেয়া হল [যেহেতু সে কখনো সম্রাট হতে পারবে না] ।

ছেলেটির প্রথম ভালোবাসার অভিজ্ঞতাও হলো অল্প বয়সে । ছেলেটির বয়স যখন ৯ বছর, সম্রাট ছেলেটির সাথে ১৪ বছর বয়সী মেয়েটির [ফুজিৎসুবো] পরিচয় করিয়ে দিল তার নতুন হবু স্ত্রী এবং ছেলেটির সৎ মা হিসাবে । ১ম দেখাতেই ছেলেটি ভালোবেসে ফেলল মেয়েটিকে,ওদিকে মেয়েটি ছেলেটিকে গ্রহন করল ছোটভাই হিসাবে । কিছুদিন চলল এভাবেই ।

হঠাৎ ছেলেটি একদিন প্রপোজ করে ফেলল মেয়েটিকে । মেয়েটি প্রচন্ড রকমের শকড্ হলো , কোন উত্তর দিলো না ছেলেটিকে । যদিও সে ছেলেটাকে পছন্দ করে , তাই বলে এই সম্পর্ক কি হয়? সমাজ কি বলবে? মেয়েটি ছেলেটাকে ধীরে ধীরে এরিয়ে চলতে শুরু করল ।

ওদিকে মেঘে মেঘে বেলাও অনেক হলো । ছেলেটি ১২ তে পাঁ দিল এবং ছেলেটির “come of age ceremony” সম্পন্ন হলো যার মাধ্যমে ছেলেটি নাম লেখালো প্রাপ্তবয়স্কের খাঁতায় । আইন অনুযায়ী ছেলেটি আজ হতে হবু লেডী কোন মেয়ের সাথে কথা বলা তো দূর কি বাত্ একই কক্ষে অবস্থান পর্যন্ত করতে পারবেনা । আনুষ্ঠানিকতা শেষে ছেলেটা শেষবারের মত মেয়েটার সাথে দেখা করতে গেল ।

ছাদ হতে মেঝে অব্দী ভারী পর্দা ঝোলান ১টা কক্ষ,পর্দার এক প্রান্ত থেকে ছেলেটা; মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করল “শেষবাবের মতও কি দেখা পাবোনা?” । এবারো কোন উত্তর দিলনা মেয়েটা । বেশ খানিকক্ষন অপেক্ষা করে; হতাশ হয়ে ফিরে যেতে লাগলো ছেলেটা, আর মেয়েটা নীরবে চোখের জল ফেলল । [End of 1st episode]

অসাধারন কিছু সাউন্ড ট্যাক ব্যবহার করা হয়েছে ১১ পর্বের এই এনিমেতে । একটু ম্যেচুর্ড অডিয়েন্সকেই সাজেস্ট করব এই এনিমেটা দেখার জন্য ।

A V’s Random Suggestion: Armitage III

☻Presenting “Armitage III”

সাইবার পাঙ্ক বললে সবার প্রথম উঠে আসে- Appleseed, Battle Angel Alita, Cyber City Oedo 808, GITS এবং Akira এসব বাঘা বাঘা এনিমের নাম । যারা সাইবার পাঙ্কের বড় ফ্যান (like me 😛 ) তাদের কাছে Genocyber, AD Police,Bubblegum নামগুলোও নতুন নয়। Armitage III তেমনি একটি এনিমের নাম যাকে অনায়াসে প্রথমসারীর সাইবার পাঙ্কের কাতারে রাখা যায়।
“So, Don’t let this series pass you by”