The Garden of Words (Kotonoha no Niwa) রিভিউ — Rokibul Islam

“A faint clap of thunder
Clouded skies, perhaps rain comes
Will you stay here with me?”

বৃষ্টি- বোধহয় সবারই কম বেশী প্রিয়। যখন লিখতে বসেছি এই বরফের দেশেও হালকা বৃষ্টি নামতে শুরু করেছে। আকাশ কালো করে ঝুমঝুমিয়ে নামা বৃষ্টি ঠিক না; তবে একেবারে গুঁড়িগুড়ি বৃষ্টিও বললে ভুল বলা হবে। কথাগুলো একটু অসংলগ্ন হয়ে গেল; আবার নাও হতে পারে (!)।

রিভিউ না, এটা আসলে একটা জাপানী অ্যানিমেশন দেখে ওঠবার পর দর্শক প্রতিক্রিয়া বলা চলে। লেখালেখি ব্যাপারটা আসে না; আগে দুচার লাইন স্ট্যাটাস দেবার একটা চেষ্টা করতাম, ওটাও কেন জানি দুঃসাধ্য হয়ে গেছে আজকাল। যাই হোক। আসল কথায় পা বাড়াই বরং; গল্প খুবই সামান্য- যথাসাধ্য চেষ্টা করবো স্পয়লার না দেবার।


সিনেমাঃ The Garden of Words (Koto no ha no niwa) (২০১৩)
পরিচালক/চিত্রনাট্যঃ মাকোতো শিনকাই
ভাষাঃ জাপানী
MAL লিঙ্কঃ http://myanimelist.net/anime/16782/Kotonoha_no_Niwa
ট্রেলারঃ http://youtu.be/udDIkl6z8X0

এনিমখোর গ্রুপ থেকে খোঁজ পাই এটার। দুটো কারণে বেশ আগ্রহ জন্মেছিল দেখবার ব্যাপারে- একটা কারণ হলো, পোষ্টারের অসাধারণ সবুজ আর বৃষ্টির ছড়াছড়ি কেমন যেন হাতছানি দিয়ে ডাকে। দ্বিতীয়ত, পরিচালকের নাম। ‘5 Centimeters Per Second’ এর একই সাথে ভিজুয়ালি এবং খুব সাদামাটা কিন্তু ছুঁয়ে যাওয়া প্লটের জন্য মাকাতো শিনকাই নামটা খুব সহজে ভোলা যাবে না।

পুরো সিনেমাটা ঘুরেফিরে কেবল দু’জন মানুষের গল্প- স্কুল পড়ুয়া এক কিশোর (Takao) আর বৃষ্টি দিনে পার্কের বেঞ্চে বসে থাকা এক বিষণ্ণ তরুণী (Yukari)। শুরুর দিকে একটু দ্বন্দ্বে পড়ে যেতে হয়- অসমবয়সী প্রেমের গল্প; নাকী দু’পাশ থেকে দেখা দু’জনের জীবনোপখ্যান। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামবে। বাকিদের কথা জানি না- তবে অনেকটা সময় আমি টেনে টেনে বৃষ্টিই দেখেছি- এত চমৎকার ভাবে ডিজিটাল পর্দায় বৃষ্টি হয়তো কখনো দেখিনি। বাজি ধরে বলে দিতে পারি- এ’বৃষ্টিতে হয়তো শরীর ভিজবে না- কিন্তু মন ভিজবেই।

মাত্র ৪৫ মিনিটের সিনেমার খানিকটা দূর আগালেই হয়তো টের পেয়ে যাবেন- একটু অসমবয়সী প্রেমের গল্পই এটা- তবে কেবল প্রেমের গল্প বললে ছোট করা হবে। অদ্ভুতভাবে Takao আর Yukari এর দেখা হয় কেবল বৃষ্টির দিনগুলোতেই। একজন স্কুল পালিয়ে নিজের পছন্দের কিছু কাজ নিয়ে হাজির হয় পার্কের ছায়াঘেরে ছাউনিতে- আরেকজন কাজে অমনোযোগী। কারণগুলো শুরুতে একটু ঝাপসা থাকলেও সিনেমার চাকা গড়ানোর সাথে সাথে বেশ দৃশ্যমান হয়ে যাবে। সংলাপের স্বল্পতা থাকলেও তা পুষিয়ে যাবে চমৎকার কিছু কথার জাদুচ্ছটায় পুরো সিনেমাজুড়েই। বয়সে কিশোর হলেও মননে বেশ পরিণত তাকাও-এর আবেগটুকু খুঁজে পাওয়া যায় এই লাইনটুকুতে- “To me she represents nothing less than the very secrets of the world.”

খুব আহামরী কোন গল্প নেই- তবে যেটুকু আছে তা হয়তো কিছুটা সময়ের জন্য জড়িয়ে রাখবে। বেশ অনেকটা বিষণ্নতায় জড়িয়ে দিয়েও শেষটায় তাই একটু আশা, একটু আবেগের প্রশ্রয়- তাই খুব বেশি বিলাসীতা মনে হয় না।

অনেক কিছু হয়তো লেখা যায়; কিন্তু ইচ্ছেতে কুলোচ্ছে না। ক্ষমাপ্রার্থী। হাতে খানিকটা সময় থাকলে দেখে নিতে পারেন। বৃষ্টিপ্রেমী হলে এই সিনেমাটা মন্দ লাগবে না।

একেবারে শুরুতে বলা লাইনগুলো আসলে কবিতাচ্ছলে একটা প্রশ্ন ছিল। উত্তরটাও খুঁজে পাবেন সিনেমার শেষটায়ঃ

“A faint clap of thunder
Even if the rain comes not,
I will stay here, together with you…”

I have seen rain in screen many times, but never that beautifully…

সবার জন্য বৃষ্টিমুখর ঘোরলাগা দিনের আশাবাদ রইলো।

The Garden of Words রিভিউ — Mahsheed Noor Nini

রিভিউ (প্রথমবারের মত তাই চক্ষুতে চাপ পরলে ক্ষমা প্রার্থী 😛 )

নামঃ The Garden of Words
সময়: 46 mins
জনরা: romantic drama

প্লট:
মুভির শুরুতেই যে বিষয়টি আপনরা চোখে পরবে সেটি হল আর্ট ওয়ার্ক। অত অসাধারণ আর্ট ওয়ার্ক আমি কোন আনিমেতে পাইনি। আমি জানি অধিকাংশ আনিমে ভক্তরা জীবনে অন্তত একবার হলেও জাপানে যেতে চান এবং এই মুভিটা দেখে আপনার ইচ্ছা আরও পাকা পক্ত হবে। সব কিছু এত ডিটেইলড এখানে যে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য।

এবার আসি গল্পতে। কাহিনীটি একটু ধীরগতির কিন্তু আমার ভালো লেগেছে। কারণ এখানে অনেক কিছুই সাধারণের একটু বাইরে। ১৫ বছরের তাকাও নামের ছেলেটি যখন একজন শু মেকার হতে চায়, তখন আমি একটু অভিভূত না হয়ে পারি না! একটি বৃষ্টির দিনে পার্কে তার দেখা হয়ে যায় একটি নারীর সাথে। মেয়ে না বলে নারী বলছি কারণ তাদের এইজ ডিফারেন্সটা বেশী। এভাবেই বৃষ্টি হলে দুজন পার্কে চলে আসে একজন আরেকজনকে সঙ্গ দিতে। তাদের সম্পর্কটা কতটা অদ্ভুত জানতে হলে আপনার মুভিটি দেখতে হবে। মুভির শেষটি অন্তত টিপিকাল না এটা আপনাকে বলতে পারি।

Movie Time With Yami – 11

the-garden-of-words_917_1680

 

Name- The Garden of Words / Kotonoha No Niwa
Duration- 46 minutes
MAL Score- 8.37
Ranked- 170
Genre- Romance

গার্ডেন অফ ওয়ার্ডস। কথাটির অর্থ করলে দাড়ায় শব্দের বাগান। এবং এই মুভিটিতে শব্দ অনেক রয়েছে। গাছের পাতায়, ঝিলের পানিতে বৃষ্টির শব্দ; চায়ের কাপে টুংটাং শব্দ, মৃদু হাসির শব্দ, ট্রেন চলার শব্দ, মৃদুস্বরে কথা বলার শব্দ। সব শব্দকে ছাপিয়ে অন্য একটা শব্দও শুনতে পাওয়া যায়। এই শব্দকে কানে শোনা যায়না, অনুভব করতে হয়, কারণ মনের না বলা কথার নীরব ধ্বনি যেমন জোরালো, তেমনই ক্ষীণ।

মুভিটির কাহিনী তাকাও নামের ১৫ বছর বছর বয়সী এক হাইস্কুলের কিশোরকে নিয়ে, যার স্বপ্ন হল জুতো বানানো। সে তার স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য অনুশীলন করে, যদিও তার পরিবারের লোকেরা এবং আত্মীয়স্বজন তার এই শখটাকে মোটেই ভালো চোখে দেখেনা। তাদের ধারণা তাকাও এসব করে শুধু তার নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করছে।

এক বৃষ্টির দিনে তাকাও স্কুল মিস করে একটি জাপানি ধাঁচের বাগানে চলে যায়। সেখানে একটি ছাউনিতে বসে সে তার জুতার ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে থাকে। সেখানে তার দেখা হয় ইউকিনো নামের একজন মধ্যবয়সী সুন্দরী মহিলার সাথে। হালকা কথাবার্তা হয় তাদের মধ্যে। হঠাত করে ইউকিনো সেখান থেকে উঠে চলে যান। যাওয়ার সময় একটি জাপানি কবিতার কিছু লাইন তাকাওকে শুনিয়ে যান।

এরপর যখনি বৃষ্টি হত, তখনি ইউকিনোর সাথে দেখা হত তাকাও এর। এভাবে হালকা কথাবার্তার মাধ্যমে তাকাও এবং ইউকিনোর মাঝে সম্পর্ক গাঢ় হতে থাকে। কিন্তু আস্তে আস্তে বর্ষাকাল শেষ হয়ে এলো। তাকাও এবং ইউকিনোর মাঝে দেখা হওয়ার সম্ভাবনাও আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে যেতে থাকল।

ডিরেক্টর হিসেবে মাকোতো শিনকাই এর সুনাম কারোই অজানা নয়। কাজেই তার কাজ যে খুব সুন্দর হবে এটা আশা করাই স্বাভাবিক। মুভিটির গ্রাফিক্স অত্যন্ত চমৎকার, শুধু এই গ্রাফিক্স দেখেই মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করে পুরোটা সময়। বৃষ্টি পড়ার দৃশ্যগুলো অতিরিক্ত সুন্দর। মুভিটির এন্ডিংটা মোটামুটি এই ডিরেক্টরের অন্যান্য কাজগুলোর এন্ডিংকে ফলো করেছে।

তবে আমার নিজের একটা ব্যাপারে একটু আফসোস থেকে গেছে, মাত্র ৪৫ মিনিটে মুভিটি শেষ হয়ে যাওয়ায়। আরও কিছুক্ষণ দেখার ইচ্ছাটা বারবার কষ্ট দিয়েছে। আর মুভি শেষে যে গানটা প্লে হয়… এককথায় চমৎকার!!

মুভিটি অনেক বিখ্যাত, আশা করি সবাই দেখে ফেলেছেন, আর যদি কেউ না দেখে থাকেন, তাহলে এই ঈদের বন্ধের সুযোগে দেখে ফেলুন। আপনার ৪৫ মিনিট যে খুব চমৎকার কাটবে, তা নিশ্চিত। আরেকটা কথা, এই মুভিটি পারলে অবশ্যই 1080p তে দেখবেন, তাহলে বুঝতে পারবেন যে একটা মুভির অ্যানিমেশন কতটা চমৎকার হতে পারে।

Movie Download Link-
http://kissanime.com/Anime/The-Garden-of-Words

Ending Song Link-
https://youtu.be/tsrPAk8MmFM

Movie time with Yami প্রচারিত হচ্ছে প্রতি বৃহস্পতিবার। সেগমেন্ট সম্পর্কে আপনার যেকোন মতামত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আশা করি মুভির সাথে আপনার উইকএন্ড ভালো কাটবে !!

 

Kotonoha No Niwa – অসম ভালবাসার নান্দনিক প্রকাশ [মোঃ আসিফুল হক]

A faint clap of thunder
Clouded skies, perhaps rain comes
Will you stay here with me?

KNN

আমার পূর্বের কোন এক লেখায় একজন আমার লেখার ভুলগুলো ধরিয়ে দিতে গিয়ে বলেছিলেন; আমি কোন কিছু দেখার সাথে সাথে সেটা নিয়ে লেখতে বসে যাই; এবং সেই কারণে অধিক আবেগে অনেক কিছুকেই অভাররেটেড করে ফেলি। উনার কথাকে গুরুত্তের সাথে নিয়েই দেখার বেশ অনেক দিন পর kotonoha no niwa নিয়ে লিখতে বসলাম।

মাকোতো শিনকাই নামটা জাপানের এনিম ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ জোরেসোরেই উচ্চারিত হয় তার ভিজুয়ালি সাউন্ড মুভিগুলোর জন্য। ২০০৭ এ তার প্রথম কাজ 5 centimeter per second দিয়ে আমারও এনিম মুভি দেখার যাত্রা শুরু। তার মুভিতে অসম্ভব সুন্দর এবং ডিটেইলড ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে ইমোশনাল এবং খানিকটা ট্রাজিক কিন্তু রোমান্টিক গল্পের চমৎকার সমন্বয় দেখা যায়।

Kotonoha no niwa কি এই ক্যাটাগরিতে পড়ে? হুম; অবশ্যই। বরং অন্য মুভিগুলোর চেয়ে খানিকটা বেশিই। তবে আপনি যদি একটা খুব সুন্দর গল্প আশা করে থাকেন; তবে আপনাকে হয়ত খানিকটা হতাশই হতে হবে। এই মুভি তার ভিজুয়াল এফেক্ট বা আর্ট এর প্রতি যতটা গুরুত্ব দিয়েছে; একটা অসাধারণ গল্পের অসাধারণ সমাপ্তির কথাটাকে ততটাই অবহেলা করেছে।

KNN 2

১৫ বছর বয়সী এক হাই স্কুল ছাত্র তাকাও এবং ২৭ বছর বয়সী ইউকিনোর ভালবাসাই গল্পের মুল উপজীব্য । তাকাও; যার জীবনের লক্ষ এবং উদ্দেশ্য জুতো বানানোর কারিগর হওয়া; সুন্দর সুন্দর জুতার ডিজাইন করা; নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে খুবই অনিশ্চিত। ইউকিনো নিজের সমাজে; নিজের পরিবেশে খাপ খাওয়াতে পারে না এবং নিজেকে খুজে ফেরার তাগিদে পার্কে বসে সময় কাটায়। তাদের জীবনের এই অনিশ্চয়তা; একাকীত্ব; অসহায়তা-ই তাদেরকে পরস্পরের কাছে এনে দেয়।

KNN 3

চিরাচরিত ৮-১০টা মুভি প্লট থেকে একদমই আলাদা এবং বিপুল সম্ভাবনা নিয়ে শুরু হওয়া এই গল্পের শেষটা হয় খানিকটা হিন্দি সিনেমার মেলোড্রামাটিক স্টাইলে। গল্পে মুল চরিত্র দুজনের আবেগ অনুভুতির জগতে খুব কমই প্রবেশ করা হয়েছে। একজন নিরপেক্ষ দর্শকের দৃষ্টিতে দেখলে মনে হবে; তাদের দেখা হল; তারা কথা বলল; একে অপরকে ভালবেসে ফেলল !!! কিন্তু কেন? সেই সম্পর্কের ভিত্তিটাই বা কি আর গভীরতাটাই বা কতটুকু? ঠিক কি কি ফ্যাক্টর গল্পের শেষ দিকে তাদের সম্পর্ককে এতটা তীব্র করে তুলেছে? এইরকম অনেকগুলো প্রশ্নেরই উত্তর দেয় না এই মুভিটি।

KNN 4

এখন তাহলে প্রশ্ন উঠতে পারে; এই মুভিটার সফলতাটা তাহলে কোথায়? প্রথম যেই জিনিসটা মাথায় আসে সেটা হল; সংলাপ। এক কথায় অসাধারণ। সংলাপে কি বলা হচ্ছে তার চেয়ে চমকপ্রদ বিষয় কি বলা হচ্ছে না সেটা। এর সংলাপ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খুব সহজ; সীমিত এবং চরিত্রগুলোর দৈনন্দিন স্বাভাবিক একঘেয়ে আলাপচারিতায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু এই মুভি কোন কিছু বলার চেয়ে তা দেখানোতেই বেশি বিশ্বাস রেখেছে। তাকাওর খাতায় একের পর এক স্কেচ দেখে আমরা বুঝতে পারি; তার প্যাশন কি। অল্প দু’চারটে কথায় আমরা তাকাওর ফ্যামিলির পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়া খুব সহজেই বুঝে যাই। একান্তই যখন সংলাপের প্রয়োজন তখন খুব সহজ এবং স্নিগ্ধ সংলাপ এবং সেই সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক; ঝি ঝি পোকার ডাক; সংলাপের মাঝে খানিক নিরবতা; বৃষ্টি – আমাদেরকে পুরো পরিবেশটার সাথে একাত্ম করে ফেলে।

ভিজুয়াল পারস্পেক্টিভ থেকে “kotonoha no niwa” একটা মাস্টারপিস। যারা 5 centimeter per second দেখেছেন তারা এর সাথে অনেকটাই পরিচিত থাকার কথা। মুভির অন্যতম মুল থিম হচ্ছে বৃষ্টি। সাধারণত গল্পে বৃষ্টি একাকীত্ব প্রকাশ করে। কিন্তু এখানে বৃষ্টিকে সুখ এবং মানসিক প্রশান্তির প্রতীক হিসেবে অত্যন্ত মুন্সিয়ানার সাথে ব্যাবহার করা হয়েছে।

 KNN 5

মুলত পিয়ানোর সাথে প্রাকৃতিক শব্দ; বৃষ্টি আর ঝি ঝি পোকা – এক মাতাল করা অনুভুতির সাথে পরিচয় করে দেবে এই মুভিটি।

 

সুতরাং; এক বাক্যে যদি সাম আপ করতে হয়; তবে বলা যায় – অসম্ভব সম্ভাবনা নিয়ে শুরু হওয়া কিন্তু শেষ দিকে খানিক ব্যর্থ গল্পের এই মুভিটি চোখ এবং কানের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা !!!

 

শুরু করেছিলাম; তিনটে লাইন দিয়ে; তাকাওকে ইউকিনোর জিজ্ঞেস করা তিনটে লাইন। শেষ করি প্রশ্নের জবাবে তাকাওর উত্তর দিয়ে –

 

A faint clap of thunder
Even if the rain comes not,
I will stay here, together with you

KNN 6