রান্ডম টপিক
হানামি[花見]
মার্চের শেষ থেকে মে এর শুরু-এই সময়ে জাপানে ফোটে চেরিব্লসম, যার আরেক নাম “সাকুরা”। এই সময় লোকজন সাকুরা গাছের নিচে জড়ো হয়, চমত্কার পার্টি হয়, সাকের সাপ্লাই থাকে পরিমাণমত, আর চলে ফুল দেখা। জাপানের সার্বজনীন+সর্বজনীন এই উত্সবের নাম হানামি, বা ফুল দেখা।
উত্সবের সূচনা হয়েছিল নারা পিরিয়ডে[৭১০-৭৯৪], ফসলে যাতে দেবতাদের আশীর্বাদ থাকে তার জন্য। এখনো এই উত্সব জোরেসোরে চলে, তবে এক্ষেত্রে বন্ধুবান্ধবের সাথে আনন্দ করাটাই মুখ্য।
জাপানে চেরি গাছের নিচে বসে সাকে পান করার সময় সাকের পেয়ালায় ফুলের পাপড়ি পড়াকে সৌভাগ্যের প্রতীক ধরা হয়।
আনিমে সাজেশন
কোবাতো[Kobato]
হৃদয় জোড়া লাগানো কি এতই সহজ? মোটেই না. আর এই দুরূহ কাজ করতে পারার পুরস্কার কিনা একটা ক্যান্ডি?! ভীষণ মিষ্টি আর বোকাসোকা মেয়ে কোবাতো পৃথিবীতে নেমে এসেছে শুধু এই ক্যান্ডি যোগাড় করার উদ্দেশ্যেই। একটা বোতল ক্যান্ডি দিয়ে পূর্ণ করতে পারলে তার বহুদিনের লালিত ইচ্ছা হবে পূরণ। কি সেই ইচ্ছা?
কেন দেখবেন: ক্ল্যাম্পের তৈরী, এপিসোডিক, তাই ভেঙ্গে ভেঙ্গে দেখলেও সমস্যা নেই. কাহিনী অনেকটা মুশি-শি গোছের। এর চেয়ে বড় প্রশংসা করা আমার পক্ষে সম্ভব না.
কেন দেখবেন না: কোনো অ্যাকশন নেই, স্লাইস অব লাইফ।
ম্যাল রেটিং: ৮.১৩
আমার রেটিং ৮
মাঙ্গা সাজেশন
দ্য ফ্লাওয়ারস অব ইভিল[The Flowers of Evil]
দুই ভাইবোনের মধ্যে সম্পর্কটা স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশিই অদ্ভুত। ওভারলি এটাচড বোনের অনুভূতি যখন ভাই শেয়ার করে না, বোনের সাইকো কাজকারবার ভাই কিভাবে সামাল দেবে?
কেন পড়বেন: সাইকোলজিকাল, মানহুয়া, আঁকা বেশ ভালো। ডার্ক “রোমান্স(?)”. আর না, এটা ইনসেস্ট না.
কেন পড়বেন না: কাহিনী বেশ জটিল, শেষ পর্যন্ত ধরে রাখার মত এলিমেন্ট কম, মনে রাখার মত তেমন কোনো চরিত্র নেই.
ম্যাল রেটিং: ৮.১০
আমার রেটিং ৭