গত কিছুদিনে তিনটা ছোট ছোট এনিমে দেখলাম, তিনটাই অনেক পুরানো, অনেক লাইট কিন্তু খুব ই ভালো লেগেছে। সবাই দেখতে পারেন, যদি এখনো না দেখে থাকেন।
ডিটেকটিভ একাডেমী কিউঃ মিডস্কুল সিনিয়র কিন্তা (হাই স্কুল), মিনামি আর কিউ র ছোটবেলা থেকেই অনেক ইচ্ছা ডিটেক্টিভ হবার, ঘটনাক্রমে তিনজন একসাথে একটা খুনের ক্রাইম সলভ করে যেটাকে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্চিল। সেটা করতে গিয়ে তারা ইনভাইটেশন পায় বিখ্যাত ডিটেক্টিভ স্কুল ডিডিএস এ ভর্তি পরীক্ষা দেবার জন্য। ভর্তি পরীক্ষায় খুব ভালো না করায় তাদের এ, বি কিংবা সি কোন ক্লাসেই জায়গা হয় নি, তার সংস্থান হলো ‘কিউ’ ক্লাসে। তারপর তারা শুরু করে বিভিন্ন কেস ইন্সপেক্টশনের কাজ, মিস্ট্রিগুলো আমার খুব ই ভালো লেগেছে। টাইপঃ ডিটেক্টিভ। রেটিং- প্রায় ৯ (সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত)
ফ্রুট বাস্কেটঃ আরেকটা খুবই রিফ্রেশিং এনিমে। হাইস্কুলার তোহরুর মা মারা যাবার পর সে একাই একটা তাবুতে থাকার চেষ্টা করতে থাকে, ঘটনাক্রমে তার তাবুর জায়গাটা হয়ে যায় সোহমা ফ্যামিলি প্রোপার্টিতে, তার স্কুলেরই আরেক ক্লাসমেট সোহমা ইউকির প্রোপার্টি। ইউকি ও তার কাজিন তোহরুকে তাদের বাড়িতে থাকার আমন্ত্রণ জানায়, থাকতে গিয়ে তোহরু আবিষ্কার করে এক অদ্ভুত বিস্ময়কর ঘটনা, সোহমা ফ্যামিলির সবাই এক ভয়ানক কার্সে আক্রান্ত। টাইপঃ কমেডি, স্লাইস অব লাইফ, রেটিং- ৮
স্পাইস এন্ড ওলফঃ হোলো, একজন শস্য দেবতা, স্পেসিফিকেলি গমের প্যাগান দেবী। যুগ যুগ ধরে শস্য উৎপাদন ও ফলনে গ্রামবাসীরা তার সাহায্য কামনা করে আসছে, আর পালন করে আসছে নানা ধরণের আচার অনুষ্ঠান। তবে প্রযুক্তি ও সিস্টেমের ডেভেলেপমেন্টের সাথে সাথে দেবীর উপর তাদের ভরসা কমে যাচ্ছে। লরেন্স, একজন ব্যবসায়ী, বিভিন্ন জিনিসপত্র এক শহর থেকে আরেক শহরে কেনাবেচা করে কাটায় সে। হোলো, অরিজিনালি নেকড়ে, সে একটি মেয়ের রুপ নিয়ে লরেন্সের সাথে যায় তার স্বদেশের খোঁজে, আর লরেন্সের বিজনেস ডিলে হেল্পও করে সে। টাইপঃ এডভেঞ্চার, ফ্যান্টাসি, রেটিং- সাড়ে ৭